আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সং ঘ র্ষ


বন্ধন পরিবহনে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই মধ্যে গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত নগরীর ১নং রেল গেট ও লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায় দফায় দফায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে একজনের আহতের খবর পাওয়া গেছে।
এদিকে সংঘর্ষের কারনে বন্ধন বাসের কেন্দ্রীয় কাউন্টারে যাত্রি সেবা বন্ধ রয়েছে। ২নং রেল গেট, ১নং রেল গেইট এলাকায় বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। ১নং রেল গেট থেকে বন্দর ঘাট এলাকায় সকল ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নজরুল ইসলাম জানান, বন্ধন পরিবহনে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখার জন্য দুটি গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। সকালে এক গ্রুপের সাথে আলোচনার জন্য বসেছিলাম। তখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে চলে এসেছিলো। কিন্তু পরে আরেক গ্রুপ এসে ধাওয়া দেওয়ায় পূণরায় ধাওয়া পাল্টা দাওয়া শুরু হয়। পুলিশ এবং সেনাসদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে কাজ করছে।
সংঘর্ষের ঘটনায় কয়েকজন আহত হয়, পরবর্তীতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর অভিযানে কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়।

ট্যাগ:

নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সং ঘ র্ষ

প্রকাশঃ 01:47:35 pm, Sunday, 22 September 2024


বন্ধন পরিবহনে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই মধ্যে গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত নগরীর ১নং রেল গেট ও লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায় দফায় দফায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে একজনের আহতের খবর পাওয়া গেছে।
এদিকে সংঘর্ষের কারনে বন্ধন বাসের কেন্দ্রীয় কাউন্টারে যাত্রি সেবা বন্ধ রয়েছে। ২নং রেল গেট, ১নং রেল গেইট এলাকায় বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। ১নং রেল গেট থেকে বন্দর ঘাট এলাকায় সকল ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নজরুল ইসলাম জানান, বন্ধন পরিবহনে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখার জন্য দুটি গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। সকালে এক গ্রুপের সাথে আলোচনার জন্য বসেছিলাম। তখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে চলে এসেছিলো। কিন্তু পরে আরেক গ্রুপ এসে ধাওয়া দেওয়ায় পূণরায় ধাওয়া পাল্টা দাওয়া শুরু হয়। পুলিশ এবং সেনাসদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে কাজ করছে।
সংঘর্ষের ঘটনায় কয়েকজন আহত হয়, পরবর্তীতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর অভিযানে কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়।