ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান থিমে সাজছে এবারের বাণিজ্য মেলার ফটক

আগামী ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাচ্ছে ২৯তম আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। চতুর্থবারের মতো নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসি এফইসি) এই মেলা অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস সকাল ১০টায় মেলা উদ্বোধন করবেন। এবারের মেলার প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে প্রবেশ ফটকের নকশা, যা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গত জুলাই-আগস্টে হওয়া গণ-আন্দোলনের আদলে তৈরি করা হবে।

ইপিবির সহকারী পরিচালক এবং মেলার সহকারী পরিচালক আবু হাসান জানিয়েছেন, মেলা প্রাঙ্গণে প্যাভিলিয়ন নির্মাণের কাজ জোরেশোরে চলছে। এবারের মেলায় ৩৬২টি প্যাভিলিয়ন ও স্টল থাকবে, যার মধ্যে রয়েছে প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়ন, বিদেশি প্যাভিলিয়ন, ফুডকোর্ট এবং ইউটিলিটি বুথ।

মেলায় শহীদদের স্মরণে দুটি কর্নার থাকবে—শহীদ আবু সাঈদ কর্নার ও মীর মুগ্ধ কর্নার। এছাড়া যুবকদের জন্য একটি ইয়ুথ প্যাভিলিয়ন তৈরি করা হচ্ছে।

ভারত, পাকিস্তান, ইরান, তুরস্ক, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, হংকং, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশের ১৫টি প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য প্রদর্শন করবে।

মেলার টিকিট অনলাইনে পাওয়া যাবে। ই-টিকেটিংয়ের মাধ্যমে দর্শনার্থীরা কিউআর কোড স্ক্যান করে প্রবেশ করতে পারবেন। টিকিটের মূল্য: প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ৫০ টাকা, অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ২৫ টাকা।

বিআরটিসি স্পেশাল বাস কুড়িল-বিশ্বরোড থেকে মেলা প্রাঙ্গণে যাতায়াত করবে। বাসভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ টাকা। শুক্রবার রাত ১১টা পর্যন্ত বাস চলবে। নদীপথে ট্রলারের মাধ্যমে মেলায় আসার ব্যবস্থাও থাকবে।

ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান থিমে সাজছে এবারের বাণিজ্য মেলার ফটক

প্রকাশঃ 04:02:42 pm, Sunday, 22 December 2024

আগামী ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাচ্ছে ২৯তম আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। চতুর্থবারের মতো নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসি এফইসি) এই মেলা অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস সকাল ১০টায় মেলা উদ্বোধন করবেন। এবারের মেলার প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে প্রবেশ ফটকের নকশা, যা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গত জুলাই-আগস্টে হওয়া গণ-আন্দোলনের আদলে তৈরি করা হবে।

ইপিবির সহকারী পরিচালক এবং মেলার সহকারী পরিচালক আবু হাসান জানিয়েছেন, মেলা প্রাঙ্গণে প্যাভিলিয়ন নির্মাণের কাজ জোরেশোরে চলছে। এবারের মেলায় ৩৬২টি প্যাভিলিয়ন ও স্টল থাকবে, যার মধ্যে রয়েছে প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়ন, বিদেশি প্যাভিলিয়ন, ফুডকোর্ট এবং ইউটিলিটি বুথ।

মেলায় শহীদদের স্মরণে দুটি কর্নার থাকবে—শহীদ আবু সাঈদ কর্নার ও মীর মুগ্ধ কর্নার। এছাড়া যুবকদের জন্য একটি ইয়ুথ প্যাভিলিয়ন তৈরি করা হচ্ছে।

ভারত, পাকিস্তান, ইরান, তুরস্ক, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, হংকং, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশের ১৫টি প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য প্রদর্শন করবে।

মেলার টিকিট অনলাইনে পাওয়া যাবে। ই-টিকেটিংয়ের মাধ্যমে দর্শনার্থীরা কিউআর কোড স্ক্যান করে প্রবেশ করতে পারবেন। টিকিটের মূল্য: প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ৫০ টাকা, অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ২৫ টাকা।

বিআরটিসি স্পেশাল বাস কুড়িল-বিশ্বরোড থেকে মেলা প্রাঙ্গণে যাতায়াত করবে। বাসভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ টাকা। শুক্রবার রাত ১১টা পর্যন্ত বাস চলবে। নদীপথে ট্রলারের মাধ্যমে মেলায় আসার ব্যবস্থাও থাকবে।