খোরশেদের সাথে ইসলামী আন্দোলনের সাক্ষাৎ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ মহানগর সভাপতি মুফতি মাসুম বিল্লাহর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সোমবার (১৯ আগস্ট) রাত ৮টায় ১৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাকসুদুল আলম খোরশেদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ মহানগর সহ-সভাপতি মাওলানা হাবিবুল্লাহ হাবিব, শহর শাখার সভাপতি আব্দুস সোবহান, যুব আন্দোলন নগর শাখার সভাপতি হাফেজ রবিউল ইসলাম, যুব নেতা আব্দুল মতিন হাবীবী, মো. মোস্তফা প্রমুখ।

মুফতি মাসুম বিল্লাহ বলেন, আওয়ামী লীগের নিকট বিএনপি নিরাপদ নয়; অন্যদিকে বিএনপির নিকটও আওয়ামী লীগ অনিরাপদ। এ দুই দলের রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব দেশবাসী স্বাধীনতার পর থেকে দেখে আসছে। কিন্তু ইসলামের কাছে সবাই নিরাপদ। আমরা চাই কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে। সেখানে সকল দলের মানুষ নিরাপদ থাকবে। যেমন, মক্কা বিজয়ের পর নবী করীম (সা.) সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন এবং কয়েকজনের ব্যাপারে কঠিন আইন জারি করেছিলেন যে, তাদের মধ্যে যদি কেউ কাবা শরীফ ধরেও বসে থাকে তবুও তাকে ছাড় দেয়া হবে না। তাই স্বৈরাচার শাসনামলে যারা চিহ্নিত অপরাধী, খুনি, অপকর্মের নির্দেশদাতা তাদের সকলকে বিচারের আওতায় আনতে হবে।

ট্যাগ:
জনপ্রিয় পোস্ট

রাসূলের দেখানো পদ্ধতিতে জীবন গড়ার অভ্যাস তৈরি করতে হবে- মাওলানা মঈনুউদ্দিন

খোরশেদের সাথে ইসলামী আন্দোলনের সাক্ষাৎ

প্রকাশঃ 02:16:59 am, Tuesday, 20 August 2024

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ মহানগর সভাপতি মুফতি মাসুম বিল্লাহর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সোমবার (১৯ আগস্ট) রাত ৮টায় ১৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাকসুদুল আলম খোরশেদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ মহানগর সহ-সভাপতি মাওলানা হাবিবুল্লাহ হাবিব, শহর শাখার সভাপতি আব্দুস সোবহান, যুব আন্দোলন নগর শাখার সভাপতি হাফেজ রবিউল ইসলাম, যুব নেতা আব্দুল মতিন হাবীবী, মো. মোস্তফা প্রমুখ।

মুফতি মাসুম বিল্লাহ বলেন, আওয়ামী লীগের নিকট বিএনপি নিরাপদ নয়; অন্যদিকে বিএনপির নিকটও আওয়ামী লীগ অনিরাপদ। এ দুই দলের রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব দেশবাসী স্বাধীনতার পর থেকে দেখে আসছে। কিন্তু ইসলামের কাছে সবাই নিরাপদ। আমরা চাই কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে। সেখানে সকল দলের মানুষ নিরাপদ থাকবে। যেমন, মক্কা বিজয়ের পর নবী করীম (সা.) সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন এবং কয়েকজনের ব্যাপারে কঠিন আইন জারি করেছিলেন যে, তাদের মধ্যে যদি কেউ কাবা শরীফ ধরেও বসে থাকে তবুও তাকে ছাড় দেয়া হবে না। তাই স্বৈরাচার শাসনামলে যারা চিহ্নিত অপরাধী, খুনি, অপকর্মের নির্দেশদাতা তাদের সকলকে বিচারের আওতায় আনতে হবে।